পিংক সল্ট কি ? পিংক সল্ট এর আবিষ্কার উপকারিতা এবং গুনাবলি সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

পিঙ্ক সল্ট কি ? পঙ্ক সল্ট এর উপকারিতা এবং গুণাবলি সম্পর্কে যদি আপনি না জানেন তবে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। আমরা অনেকেই পিংক সল্টের ব্যাপারে জানি না বললেই চলে।কেননা পিংক সল্ট আমাদের দেশে খুবই রেয়ার । ফলে পিঙ্ক সল্ট সম্পর্কে আমাদের ধারণা নেই বললেই চলে। তাহলে চলুন দেরি না করে জেনে আসি পিংক সল্ট কি ? এবং পিংক সল্ট এর উপকারিতা গুণাবলী সম্পর্কে বিস্তারিত।

পিংক সল্ট সম্পর্কে আমরা জানলেও এর উপকারিতা এবং গুনাবলি সম্পর্কে জানি না বললে ভুল হবে না । কেননা বাংলাদেশের বাজারে পিংক সল্টের আমদানি এখনো তেমন হারে বৃদ্ধি পায়নি । ফলে আমরা পিংক সল্ট এর উপকারিতা এবং গুনাবলি সম্পর্কে ধারণাও রাখি না। তবে আজকের এই আর্টিকেলে আমরা পিংক সল্ট কি ? পিংক সল্টের উপকারিতা এবং গুনাবলী সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো ইনশাআল্লাহ।

পিঙ্ক সল্ট কি ? 

পিংক সল্ট হলো এক ধরণের লবণ। তবে এটা সাধারণ লবণ নয়। অনেকেই ভাবেন সাধারণ সাদা লবণের মতোই পিংক সল্টকেও বিভিন্ন রকম প্রসেসে তৈরি করা হয়। একদম ভুল ধারণা, এটা আসে ডিরেক্ট খনি থেকে। জেনে রাখুন পৃথিবীতে শুধু সাগরের জল থেকেই যে নুন তৈরি হয় বিষয়টা এমন না, বরং বড় বড় পর্বতের নিচেও থরথরে সাজানো আছে নুন। পিংক সল্ট ঠিক তেমনি একটি লবণ। নামে হিমালয়ান পিঙ্ক সল্ট হলেও এই লবণ হিমালয় পাহাড় থেকে আসে না। বরং এটা বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম লবণ খনি।পিংক সল্ট কি আশা করি বুঝতে পেরেছেন।

পিংক সল্ট কোথায় থেকে আসে

এতক্ষণ আমরা পিংক সল্ট কি এই ব্যাপারে জানলাম পিংক সল্ট এর উপকারিতা এবং গুণাবলী সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত আস্তে আস্তে জানবো। এখন আমরা জানব পিংক সল্ট কোথায় থেকে আমদানি করা হয় বা এর খনি কোথায়। পাকিস্তানের পাঞ্জাব অঞ্চলের সল্ট রেঞ্জ খেউড়া থেকে মাইনিং করে উত্তোলন করা হয় এই পিংক সল্ট বা লালচে বর্ণের নুন। আসলে পিংক সল্ট এক ধরণের খনিজ পদার্থ। আমরা জানতে পারলাম পিংক সল্ট কোথায় থেকে আসে বা এর খনি কোথায়। এখন আমরা জানবো পিঙ্ক সল্টের পুষ্টিগুন সম্পর্কে বিস্তারিত।

পিঙ্ক সল্টের পুষ্টীগুন কি কি ?

পিঙ্ক সল্ট সাধারণ লবণের মতো সামুদ্রিক পানি থেকে প্রসেসিংয়ের মাধ্যমে তৈরি হয় না। বরং এটি আমদানি করা হয় পাকিস্তানের পাঞ্জাব অঞ্চলের সল্ট রেঞ্জ খেওড়া নামক লবনের খনি থেকে মাইনিং করে উত্তোলন করা হয় এই পিঙ্ক সল্ট। কিন্তু একটা লবন যেটা মাটি খুড়েই পাওয়া জাচ্ছে সেটার এতো দাম কেন বলুন তো ?
পুষ্টিবিদরা বলেন সাধারণ লবনে শধু সোডিয়াম ক্লোরাইড থাকে। সেখানে পিংক সল্টে বিশুদ্ধ সোডিয়াম এর পাশাপাশি আয়রন ,জিংক, ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম সহ আরো বেশ কয়েকটা মাইক্রো ও ম্যাক্রো পুষ্টিগুণ এবং খনিজ উপাদানে ভরপুর থাকে। থাকে না চিনি কার্বোহাইড্রেট , ফাইবার , ক্যালোরি , প্রোটিন এবং চর্বি ।যে কারণে এই লবনের স্বাদ এবং চেহারাও সাধারণ লবণের থেকে একদম আলাদা। অথচ এতে নেই ক্ষতিকর কোন রাসায়নিক পদার্থ।
মেশানো হয় না কোনো রকম রঙ। আয়রন অক্সাইড এর উপস্থিতির কারণে এর রং সুন্দর গোলাপি বর্ণের হয়ে থাকে। বলা হয় এই লবণ পৃথিবীতে সব থেকে বেশী বিশুদ্ধ। সাইডেফিক্ট ও নগন্য। মানব দেহের জন্য ভীষণ উপকারী পাকিস্তানের হিমালয়ান পিঙ্ক সল্ট। এতক্ষণ আমরা জানলাম পিঙ্ক সল্টের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে বিস্তারিত । এখন আমরা জানব পিঙ্ক সল্টের উপকারিতা এবং গুণাবলী সম্পর্কে।

পিঙ্ক সল্টের উপকারিতা ও গুনাবলি

সাধারণত আমরা অনেকেই পিঙ্ক সল্ট চিনিই না। ফলে এর উপকারিতা সম্পর্কে জানার প্রশ্নই আসে না। আমরা স্বাধারণ লবন খেয়েই অভ্যস্ত, তাই আজ আমরা জানবো পিঙ্ক সল্ট মানব দেহের কি কি উপকারে আসে এবং পিঙ্ক সল্টের গুনাবলি সম্পর্কে বিস্তারিত। পিঙ্ক সল্ট আমাদের শরীরের খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়, কমায় ওজন, ও পরিপাকতন্ত্র কেউ সুস্থ রাখে এছাড়াও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে স্ট্রেস এবং বিষন্নতা কমাতে হিমালয়ন পিঙ্ক সল্টের উপকারিতা অপরিসীম। তাই আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা শাস্ত্রেও এই লবণ ব্যবহার করা হয়। নামে পিঙ্ক সল্ট হলেও গুনাগুনের জন্য এই লবণ হোয়াইট গোল্ড নামেও পরিচিত । তাই এই লবনের দাম সাধারণ লবনের তুলনাই অনেক বেশী।
পিঙ্ক সল্টের  এতো দামের আরো কারণ রয়েছে,  কারণ এর খনির অভাব। পাকিস্তান ছাড়া পৃথিবীর অন্য কোথাও এই লবণ এত পরিমাণে পাওয়া যায়নি। আর পাকিস্তানের পাঞ্জাব অঞ্চলের সল্ট রেঞ্জ খেউড়া থেকে পিঙ্ক সল্ট মাইনে তেমন কোন উন্নতি প্রযুক্তি ছাড়াই কেবল শ্রমিকদের পরিশ্রমে এই লবণ খনি থেকে তুলে আনা হয়। ফলে এর আহরণ বেশ কষ্টসাধ্য এবং সময় সাপেক্ষও বটে।
শুধু যে খাবার কাজেই ব্যবহৃত হয় এই লবণ বিষয়টা তা নয়। গোলাপি বর্ণের কারণে দেখতে খুবই সুন্দর এই খনিজ পাথর দিয়ে তৈরি হয় বিভিন্ন ধরনের ঘর সাজানোর জিনিস। এমনকি স্পা থেকে শুরু করে রূপচর্চার কাজেও পিঙ্ক সল্টের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে ।

পিঙ্ক সল্টের আবিষ্কার কি ভাবে সম্ভব হয়েছে 

পাহাড়ের নিচে পিঙ্ক সল্টের আবিষ্কার কিভাবে সম্ভব হয়েছে সেটা কি জানেন ? আমরা অনেকেই তা জানিনা। এতক্ষণ আমরা পিঙ্ক সল্ট কি , কোথায় থেকে আসে, পিঙ্ক সল্টের পুষ্টিগুন , পিঙ্ক সল্ট এর উপকারিতা এবং গুণাবলী সম্পর্কে বিস্তারিত জেনেছি। এখন আমরা জানবো পাহাড়ের নিচে পিঙ্ক সল্টের আবিষ্কার কিভাবে সম্ভব হয়েছে এর বিস্তারিত।পাহাড়ের নিচে পিঙ্ক সল্টের আবিষ্কার কিভাবে সম্ভব হয়েছে এটা সত্যিই বড় প্রশ্ন ?
কথিত আছে হিমালয়ান এই লবনের প্রথম খোঁজ পাওয়া গিয়েছিল ব্রিটিশ আমলে। আলেকজান্ডার দি গ্রেট এশিয়া জয় করার লক্ষ্যে যখন এগোচ্ছিলেন তখন যাত্রা বিরতিকালে তার ঘোড়া গুলো পাকিস্তানের ঝিলাম নদীর কাছে বড় বড় প্রস্তর খন্ডের কাছে দাঁড়িয়ে পড়ে। এবং অদ্ভুত ভাবে একটি পাথর চাটতে শুরু করে, পরে গিলেও ফেলে। তারা খুবই অবাক হলেন ঘোড়া গুলোকে এই ভাবে পাথর চাটতে দেখে ! সেখান থেকে পরে সৈন্যরা আবিষ্কার করেন এই পাথর কোনো সাধারণ পাথর নয়। তা ছিলো এক নোনতা স্বাদের পাথর, এবং পরে সেটা আবিষ্কৃত হয় পিঙ্ক সল্ট নামে। যা আজ বিশ্বব্যাপি জনপ্রিয়।
তারপর সময় পেরিয়েছে, পাহাড়ের শরীর খুড়ে পিঙ্ক সল্ট তোলার কাজ এগিয়েছে। এখন পিঙ্ক সল্ট পাকিস্তানিরা গোটা বিশ্বে সাপ্লাই করে তুলনামূলক কম দামে। আর ভারত সেই লবণ নিজেরা ব্যবহারের পাশাপাশি বিক্রি করে ইউরোপ ও আমেরিকার বাজারগুলোতে।এতক্ষণ পিঙ্ক সল্টের আবিষ্কার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

হিমালয়ান লবণের উপকারিতা

পিঙ্ক সল্ট এর সম্পর্কে এতক্ষণ যাবত আমরা অনেক উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনেছি। যদি আপনি মনোযোগ সহকারে পুরো আর্টিকেলটি পড়েন তবে অবশ্যই আপনি উপকৃত হতে পারবেন। লবণ আমাদের একটি নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য। এমন কোন খাদ্য নেই যে খাদ্য তে লবণের ব্যবহার হয় না। প্রত্যেকটি খাবারের সাথে লবণের প্রয়োজনীয়তা ১০০ তে ১০০ % কিন্তু আমরা বেশিরভাগ মানুষই সাধারণ লবণ খেয়ে অভ্যস্ত। এবং সাধারণ লবণের গুণাবলী হিমালয়ান লবণের থেকে অনেক কম। তাই আমাদের হিমালয়ান লবনের উপকারিতা সম্পর্কে জানা জরুরি। এখন আমরা হিমালয়ান লবনের কিছু আলাদা আলাদা উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো।
  • পিঙ্ক সল্ট আমাদের দেহের হাড়কে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে। এতে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়ামের মতো বেশ কিছু খনিজ উপাদান রয়েছে, যা হাড়ের গঠন ও ঘনত্বের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
  • পিঙ্ক সল্ট আমাদের দেহের শক্তি বাড়ায়। কারণ এই লবণে রয়েছে অধীকগুণ শক্তি বৃদ্ধিকারী খনিজ(উপাদান) প্রদার্থ ।
  • পিঙ্ক সল্ট আমাদের হার্টকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। এবং হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকিও কমায়।
  • পিঙ্ক সল্ট অ্যাজমা এবং আর্থ্রাইটিস রোগীদের ক্ষেত্রে সাধারণ লবণের পরিবর্তে এই  হিমালয়ান গোলাপি লবণ(পিঙ্ক সল্ট) খাওয়া উচিত। এটি এক ধরণের আয়ুর্বেদিক ওষুধের মতো কাজ করে।
  • পিঙ্ক সল্ট আমাদের শরীরে পানির অভাব হতে দেয় না। এটি আপনাকে সারাক্ষণ হাইড্রেটেড রাখে। ফলে আমাদের শরিরের পানি শুন্যতা দেখা দেয় না।
  • পিঙ্ক সল্ট এল ডি এল অর্থাৎ খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। যদি আমাদের কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেড়ে যায়, তবে আপনি পিঙ্ক সল্ট খেতে পারেন। এ ছাড়াও পিঙ্ক সল্ট রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। গোলাপি লবণ রক্তচাপের ওপর দারুণ প্রভাব ফেলে।
  • নিয়মিত পিঙ্ক সল্ট খেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকে। এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী।
  • স্ট্রেস এবং বিষন্নতা কমাতে পিঙ্ক সল্ট এর ভূমিকা অপরিসীম। এবং শরীরের ব্যথা এবং হাড়ের ব্যথার জন্যও বেশ উপকারী।
  • ওজন কমাতে পিঙ্ক সল্ট এর জুড়ি নেই। থাকে না চিনি কার্বোহাইড্রেট , ফাইবার , ক্যালোরি , প্রোটিন এবং চর্বি। এজন্য হালকা গরম পানিতে এই লবণ ও লেবুর রস মিশিয়ে নিয়মিত পান করলে ওজন দ্রুত কমে যায়।
  • খুশকির সমস্যা থাকেল দু চা চামচ হিমালয় লবণ ও ২ চা চামচ পছন্দের শ্যাম্পু একসঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করলে উপকার পাবেন।

স্বাস্থ্যকর দাতের নিশ্চিত করতে পিঙ্ক সল্টের ভূমিকা

খনিজ-সমৃদ্ধ হিমালয়ান পিংক সল্ট স্বাস্থ্যকর ও সুন্দর দাঁতের জন্য বিশেষ কার্যকরী। মুখ পরিস্কার রাখতে পিঙ্ক সল্ট উপাদান হিসেবে তো বটেই, মুখের অভ্যন্তর পরিস্কার করে দুর্গন্ধ দূর করার জন্যও এই উপাদান ভীষণ কাজে দেয়। একটি সহজ পদ্ধতিতে একটি পরিস্কার বোতলের মধ্যে এক চা চামচ হিমালয়ান পিঙ্ক সল্ট, এক কাপ বিশুদ্ধ পানি, ও কয়েক ফোঁটা গোলমরিচের তেল যোগ করে ভালভাবে ঝাঁকিয়ে নিতে হবে। নিয়মিত মাউথ ওয়াশ হিসেবে এটি ব্যবহার করতে পারেন। ভালো ফলাফল পেতে এটি দিনে দুইবার ব্যবহার করুন।
হিমালয়ান পিঙ্ক সল্ট বা গোলাপী লবণের সুন্দর গোলাপি রঙের আকর্ষণে মোহিত হবেন নিশ্চয়। বিশ্বের সবচেয়ে বিশুদ্ধতম খনির লবণ এই পিঙ্ক সল্ট। অনেক খাবার তৈরিতে এই লবণের ব্যবহার করা হয়, তবে এই লবণের বিশেষ গুণ থাকায় শরীরের জন্য অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর বলে মনে করেন পুষ্টিবিদরা। খাঁটি ও প্রাকৃতিক দেশ পাকিস্তানের হিমালয় পর্বতের প্রাদেশে সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় এই গোলাপি লবণ। এই লবণের প্রক্রিয়া কম হওয়ায় লুনের সব গুণই বর্তমান থাকে। এতে ভরপুর রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম ও পটাসিয়ামের মতো খনিজ পদার্থ। শুধু স্বাস্থ্যের জন্য নয়, ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্যও এই আশ্চর্যজনক উপাদান দারুণ কার্যকরী।

পিংক সল্ট এর উপকারিতা এবং গুনাবলির শেষ কথা

প্রিয় বন্ধুগণ এতক্ষণ যাবৎ আপনারা পিংক সল্ট কি, এর উপকারিতা এবং গুণাবলী সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। এই আর্টিকেলটি থেকে আপনি উপকৃত হবেন যদি আপনি মনোযোগ সহকারে পুরো আর্টিকেলটি পড়ে থাকেন। এই আর্টিকেলে পিঙ্ক সল্টের উপকারিতা সম্পর্কে তুলে ধরা হয়েছে। যেগুলো সম্পর্কে আমরা অনেকেই অবগত ছিলাম না। লবণ তো আমরা সব খাবারের সাথে গ্রহণ করে থাকি, তবে স্বাস্থ্যকর লবণ থেকে কেন আমরা দূরে থাকবো ? সেই জন্য আমাদের সাধারণ লবণ ছেড়ে গোলাপি লবণ গ্রহণ করা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী।
আর্টিকেলটি করে যদি আপনার কোন সমস্যা হয়ে থাকে অবশ্যই আমাদের কমেন্টে জানাবেন আমরা সমস্যার সমাধান করার চেষ্টা করব। পোস্টটি পরে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তবে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন । এমন নিত্য নতুন পোস্ট পেতে আমাদের পেজটি নিয়মিত ভিজিট করুন। আমরা নিয়মিত নতুন নতুন তথ্যমূলক আর্টিকেল এই পেজে প্রকাশ করে থাকি । এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
 

Leave a Comment